জামুরিয়া (আসানসোল): পশ্চিমবঙ্গের কাঁকড়াগাড়া অঞ্চলের প্রাচীন কৈলাশ মন্দিরে পৌঁছানোর পর বিশিষ্ট সমাজসেবী কৃষ্ণা প্রসাদকে অভ্যর্থনা জানিয়েছে মন্দির কমিটি। তাঁকে বিশেষ সম্মান জানানো হয় এবং প্রশংসা করা হয় প্রয়াগরাজ মহাকুম্ভে ঐতিহাসিক সনাতনী পতাকা উত্তোলন করার জন্য।

🔱 ২০০০ সনাতনী ভক্তদের মহাকুম্ভ স্নানের সৌভাগ্য!
মন্দির কমিটির সদস্যরা কৃষ্ণা প্রসাদকে সনাতন ধর্মের গৌরব বলে অভিহিত করেছেন, কারণ তিনি শিলপাঞ্চলের ২০০০ জন সনাতনী ভক্তদের ঐতিহাসিক মহাকুম্ভে অমৃত স্নানের সুযোগ প্রদান করেছেন, যা ১৪৪ বছর পর অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

🕉️ একঘণ্টা ধরে হরি নাম সংকীর্তন এবং ব্যাপক ভান্ডারা আয়োজন!
মন্দির কমিটি ২৪ ঘণ্টা ধরে অখণ্ড হরি নাম সংকীর্তনের আয়োজন করে এবং পরে বিশাল ভান্ডারার আয়োজন করে। কৃষ্ণা প্রসাদ সেই সময় সকল ভক্ত এবং কমিটির সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।

🏛️ কৈলাশ পুরী মন্দিরের সুন্দরকরণের সিদ্ধান্ত!
কৃষ্ণা প্রসাদ প্রাচীন কৈলাশ পুরী মন্দিরের রঙ-রোগন করে এটিকে সুন্দর করার প্রস্তাব দেন। তিনি বলেন, আগামী দিনে নতুন ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলো অনুষ্ঠিত হবে, যা সমাজে আধ্যাত্মিকতা এবং ইতিবাচকতা ছড়িয়ে দেবে।

⚡ ধর্ম এবং সংস্কৃতির উন্নতির জন্য বড় সংকল্প!
কৃষ্ণা প্রসাদ সকল ভক্তদের প্রতি আহ্বান জানান যে, সনাতনী পতাকাকে উচ্চতায় নিয়ে যেতে প্রতিটি ব্যক্তির অবদান জরুরি।