পাকিস্তান ফের একবার ভারতের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সম্প্রতি, পাকিস্তান ভারতের একাধিক সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন এবং মিসাইল হামলা চালিয়েছে। এই ঘটনায় সীমান্তে উত্তেজনা আরও বাড়তে শুরু করেছে। ভারতও পাল্টা কঠিন জবাব দিয়েছে, যার ফলে দুই দেশের মধ্যে পরিস্থিতি আরও জটিল আকার নিয়েছে।
অর্থনৈতিক দেউলিয়া অবস্থায় থাকা পাকিস্তান এখন যুদ্ধের মতো পরিস্থিতিতে নিজেকে ঠেলে দিচ্ছে। একদিকে তারা আন্তর্জাতিক মহলের কাছে আর্থিক সাহায্যের জন্য হাত পাতছে, অন্যদিকে ভারতের বিরুদ্ধে আগ্রাসী মনোভাব নিচ্ছে। এই দ্বিমুখী নীতিতে পাকিস্তানের উদ্দেশ্য নিয়েই প্রশ্ন উঠছে।
ভারত স্পষ্ট জানিয়েছে, দেশের সার্বভৌমত্ব ও নাগরিকদের সুরক্ষায় কোনও আপোস করা হবে না। সরকার সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ণ প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দিয়েছে এবং দেশের সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক সমাজেরও এই বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়া উচিত এবং পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করা উচিত যাতে তারা সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়া বন্ধ করে শান্তির পথে এগোয়। ভারত সবসময় শান্তির পক্ষে থেকেছে, তবে নিজের নিরাপত্তার প্রশ্নে কখনও নরম নয়।
এই পরিস্থিতিতে দেশের সমস্ত নাগরিকদের উদ্দেশে আবেদন জানানো হচ্ছে, তারা যেন গুজবে কান না দেয় এবং শুধুমাত্র সরকারি সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যের উপরই বিশ্বাস রাখে। দেশের সরকার এবং সেনাবাহিনী সুরক্ষায় সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।