চিত্তরঞ্জন – “অনুবাদের ঐতিহ্য না থাকলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘গীতাঞ্জলি’ কখনও বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারত না, এমনকি নোবেল পুরস্কারও পেত না!” – বললেন কলকাতা হিন্দি অ্যাকাডেমির সচিব ড. রাবেল পুষ্প।
রবিবার রূপনারায়ণপুর নান্দনিক হলে অনুষ্ঠিত এক সাহিত্য সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, “অনুবাদ সাহিত্যপ্রেমীদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে, নাহলে আমরা সবাই একাকী থেকে যেতাম।”

📖 ছোটগল্পের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা
সাহিত্য সভায় উপস্থিত ছিলেন কলকাতার বিশিষ্ট লেখিকা ড. শুভ্রা উপাধ্যায়, যিনি লঘুকথার বিশেষত্ব নিয়ে বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, “এক সময় সংবাদপত্র ও পত্রিকাগুলিতে শুধু ফাঁকা জায়গা পূরণের জন্য ছোটগল্প ব্যবহার করা হতো, কিন্তু আজ লঘুকথা সাহিত্যপ্রেমীদের জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।”
🎤 বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের উপস্থিতি

এই আলোচনাসভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সাহিত্যিক বিশ্বদেব ভট্টাচার্য, শতাব্দী মজুমদার, এবং বহু বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। এছাড়াও ভারতীয় সাংবাদিক সুরক্ষা সংস্থার পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রহ্লাদ প্রসাদ, প্রদীপ ব্যানার্জী, সুভাষ চন্দ্র বোস, কবি অমিত বাগল, বাসুদেব মণ্ডল, জয়ন্ত সরকার, শ্রাবণী চক্রবর্তী, প্রসূন রায় প্রমুখ ছিলেন।

🎭 সাহিত্যিক পরিবেশ ও প্রাণবন্ত আলোচনা
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন অরিজিৎ জ্বরকার ও তাপ্তি দে। সাহিত্য সভায় বিভিন্ন সাহিত্যিক এবং সাহিত্যপ্রেমীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। বক্তারা অনুবাদের গুরুত্ব, ভাষার বহুমুখিতা এবং সাহিত্যের প্রসারে অনুবাদের ভূমিকা নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন।
📢 আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুন! অনুবাদ কি সত্যিই সাহিত্যিক সংযোগ গড়ে তোলে?