কলকাতা/আসানসোল।
বেঙ্গল–ঝাড়খণ্ড সীমান্তজুড়ে চলা কোটি কোটি টাকার কয়লা ও বালু সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ইডির ধারাবাহিক অভিযান গোটা নেটওয়ার্ককে কাঁপিয়ে দিয়েছে। একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসছে—
🔥 সিন্ডিকেটের টাকা দিয়ে একাধিক সিনেমা নির্মাণ!
🔥 মাসে ২০০ কোটি চাঁদা!
🔥 দুই শীর্ষ অফিসারের ছত্রছায়ায় চলত চক্র!
🔥 ৫০ কোটি দিয়ে ইডিকে ‘ম্যানেজ’ করার চেষ্টা!
🔥 ইডির ৪৪ জায়গায় তল্লাশি—লক্ষ কোটি সাম্রাজ্যে বড় আঘাত
নভেম্বর ২১–২২-এর অভিযানে ১৪ কোটির বেশি নগদ–সোনা, জমি–বাড়ির দলিল, ডিজিটাল ডিভাইস, হিসাব খাতা, এমনকি ‘কালো টাকা সাদা করার’ নীলনকশা উদ্ধার হয়। পুরুলিয়ায় ৫০ কোটি টাকার বেআইনি কয়লাও বাজেয়াপ্ত।
চক্রের মাস্টারমাইন্ড ও অপারেটরদের অর্ধেকই এখন আন্ডারগ্রাউন্ড।
কোলিয়ারি ও ওসিপির ‘চাঁদাবাজ বাহিনী’ দিশেহারা।
নতুন নির্দেশ না থাকায় লক্ষ কোটি টাকার সিন্ডিকেটে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে।
🔥 চক্র কীভাবে চলত? ডায়েরিতে উঠে এল ভয়াবহ চিত্র
- মাসে ২০০ কোটি টাকার অবৈধ আয়
- ২৫% দিল্লি, ২৫% কলকাতায় পাঠানো হতো
- ইসিএল–বিসিসিএলের লোকজনের সঙ্গে যোগসাজশ
- রাস্তায় বেআইনি টোল–চেকপোস্ট
- কোক প্ল্যান্টে অবৈধ কয়লা মজুত
🔥 সিনেমায় কালো টাকা! চারটি ছবি রিলিজের অপেক্ষায়
ডায়েরিতে স্পষ্ট উল্লেখ—সিন্ডিকেটের টাকা সিনেমায় লাগানো হয়েছে।
কিছু ফিল্ম ইতিমধ্যেই ওটিটিতে মুক্তি পেয়েছে।
চারটি মুক্তির অপেক্ষায়।
ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে বড় দালালদের যোগাযোগও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
🔥 উচ্চপদস্থ অফিসারের নাম উঠে আসছে—নোটিস যাবে শিগগিরই
কোডওয়ার্ড ভেঙে বহু অফিসারের নাম পাওয়া গেছে।
কারা রক্ষা করত, কারা সুবিধা পেত—সবই তদন্তে প্রকাশিত হবে।
🔥 বিশেষজ্ঞদের মত—এটাই হবে পূর্ব ভারতের সবচেয়ে বড় ক্র্যাকডাউন
ইডি সূত্রে আরও ইঙ্গিত—এটাই শুধু শুরু। সামনে আরও বিস্ফোরক তথ্য আসবে।












