নিয়ামতপুর ফাঁড়ির অন্তর্গত লচ্ছীপুর শেয়ার কালালি পেট্রোল পাম্পের কাছে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পুলিশের একটি বড় অভিযান চালিয়ে ১৫০ গ্রাম ব্রাউন সুগার ও একটি বাইকের সঙ্গে দুই যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই অভিযানটি কুলটি এসিপি ও আসানসোল ডিডি-এর যৌথ দল পরিচালনা করে।
গ্রেফতার হওয়া একজন স্থানীয় বাসিন্দা, অন্যজন মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুরের বাসিন্দা বলে জানা গেছে। বর্তমানে পুলিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে এবং এই চক্রের অন্যান্য সদস্যদের ধরতে অভিযান চালাচ্ছে।
কীভাবে গ্রেফতার হলো এই দুই যুবক?
👉 পুলিশের কাছে গোপন সূত্রে খবর ছিল যে দুই যুবক ব্রাউন সুগার পাচার করছে।
👉 আসানসোল থেকে আসা দুই যুবককে থামিয়ে তল্লাশি চালানো হয়।
👉 তাদের দুটি ব্যাগ থেকে ৪-৫টি প্যাকেট ব্রাউন সুগার উদ্ধার করা হয়।
👉 সঙ্গে সঙ্গে দু’জনকে নিয়ামতপুর ফাঁড়িতে নিয়ে যাওয়া হয় এবং জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়।
কে এই অভিযুক্তরা এবং কীভাবে হচ্ছিল মাদক পাচার?
🔴 প্রথম অভিযুক্ত: মোহাম্মদ ফারকুল শেখ (জঙ্গিপুর, মুর্শিদাবাদ), পেশায় রাজমিস্ত্রি।
🔴 দ্বিতীয় অভিযুক্ত: আর্শ বর্ণওয়াল, স্থানীয় (আলড়ি, নিয়ামতপুর ফাঁড়ি)।
🔴 মাদক মুর্শিদাবাদ থেকে আনা হয়েছিল এবং আর্শের হাতে তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল।
এটা কি বড় মাদক চক্র?
⚠️ পুলিশ এখন তদন্ত করছে এই পাচারচক্রের পেছনে কে মূল হোতা।
⚠️ সূত্রের খবর, লালবাতি এলাকা থেকে যুক্ত একাধিক ব্যক্তি এই ব্যবসায় জড়িত।
⚠️ অনেকেই আগেও গ্রেফতার হয়েছিল, কিন্তু জামিনে বেরিয়ে এসে রাধানগর ও নিয়ামতপুরে বসবাস করছে।
পশ্চিমাঞ্চলের ডিসিপি সন্দীপ কররার বক্তব্য
“আসানসোল ডিডি টিমের অভিযান চালিয়ে ১৫০ গ্রাম ব্রাউন সুগার সহ দুই যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। একজন স্থানীয় এবং অন্যজন জঙ্গিপুরের বাসিন্দা। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে, খুব শীঘ্রই এই বড় মাদক চক্রের পর্দাফাঁস হবে।”












