📍 প্রতিবেদন: সঞ্জীব কুমার যাদব | বারাকর থেকে বিশেষ রিপোর্ট
বরাকর: পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি-র দ্বিতীয় জেলা সম্মেলন রোববার বরাকরের একটি লজে সম্পন্ন হয়। এ সম্মেলনের মাধ্যমে শুধু নতুন জেলা কমিটি গঠিত হয়নি, বরং শিক্ষকদের সমস্যা, শিক্ষা ব্যবস্থার চ্যালেঞ্জ এবং সংগঠনের ভবিষ্যৎ রূপরেখা নিয়েও বিস্তর আলোচনা হয়।
এই সম্মেলনের নেতৃত্বে ছিলেন রাজ্য সম্পাদক পিএসএস ভবেশ মণ্ডল। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অল ইন্ডিয়া ফরোয়ার্ড ব্লকের জেলা সাধারণ সম্পাদক ভবানী আচার্য্য। তাঁর সঙ্গে ছিলেন এবিপিটিএ-এর রাধা গোবিন্দ রায়।
🧾 গঠিত জেলা কমিটির সদস্যরা:
পদ | নাম |
---|---|
সভাপতি | প্রবেশ প্রসাদ সিং |
জেলা সাধারণ সম্পাদক | রঞ্জিত পাসওয়ান |
সদস্য | রীনা কুমারী, বিনোদ শ্রীবাস্তব, অরুণ কুমার, সত্যনারায়ণ গোঁड |
কুলটি চক্র সভাপতি | জাহাঙ্গীর রিজভি |
অন্যান্য নির্বাচিত সদস্য | মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন, বদন সিং, বন্দনা রায়, ঠাকুর টুডু |
👩🏫 শিক্ষক শিক্ষিকাদের অংশগ্রহণ:
এই সম্মেলনে বরাকর ও পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে প্রায় ৬০ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা উপস্থিত ছিলেন। সকলে সংগঠনকে আরও মজবুত করার ও অধিক সংখ্যক শিক্ষককে যুক্ত করার উপর জোর দেন।
📌 আলোচ্য বিষয়:
সম্মেলনের পর শিক্ষকদের বর্তমান সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা, প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা, এবং সরকারি নীতির প্রভাব নিয়ে আলোচনা হয়। বক্তারা বলেন, “সংগঠনই শিক্ষক সমাজের একমাত্র শক্তি, যা আমাদের দাবিদাওয়া তুলে ধরতে পারে।”
🎤 নেতৃবৃন্দের বার্তা:
📢 ভবানী আচার্য্য বলেন —
“আজকের দিনে শিক্ষক সমাজ এক বিশাল পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। আমাদের ঐক্যই পারে নতুন দিশা দেখাতে।”
📢 ভবেশ মণ্ডল বলেন —
“এই সম্মেলন প্রমাণ করে দিয়েছে যে শিক্ষকদের সংগঠিত শক্তি দিন দিন বাড়ছে। এটা আশার আলো জ্বালায়।”