যোগের বৈশ্বিক প্রভাব: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উদ্যোগে যোগ আন্তর্জাতিকভাবে ভারতের একটি গর্বিত প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের সূচনার পর থেকে সারা বিশ্বে যোগের জনপ্রিয়তা বেড়েছে এবং এটি এখন অনেক দেশের মানুষের জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে। যোগের শারীরিক এবং মানসিক উপকারিতা বুঝে প্রতিটি বয়সের মানুষ আজ এটি গ্রহণ করছে।
আসানসোল থেকে যোগ দলের রওনা
আসানসোল রেলওয়ে স্টেশন থেকে যোগাসন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য ১৬ সদস্যের একটি দল রওনা হয়েছে। দলের নেতৃত্ব দেন নাগ যোগা ইনস্টিটিউটের সুচয়তা দেবনাথ। তিনি বলেন:
“এটি আমাদের জন্য গর্বের বিষয় যে আমরা এই বিশ্বমানের প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছি। ৭টি দেশ এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে এবং এখানে প্রতিটি বয়সের মানুষ অংশ নিতে পারবে।”
প্রতিযোগিতার আয়োজন এবং উদ্দেশ্য
এই যোগ প্রতিযোগিতা রোশিকার-এ অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যেখানে যোগের প্রতি আন্তর্জাতিক স্তরে ক্রমবর্ধমান আকর্ষণ এবং এর উপকারিতা প্রদর্শিত হবে। যোগের মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি, শারীরিক ফিটনেস এবং সুস্থ জীবনধারার ধারণাকে তুলে ধরা হবে।
যোগ: ভারতীয় ঐতিহ্য থেকে বিশ্বজনীন পরিচয়
যোগের ক্রমবর্ধমান খ্যাতি এবং ভৈরাতে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে আসানসোলের প্রতিনিধিত্ব স্পষ্ট করে যে যোগ কেবলমাত্র ভারতের ঐতিহ্য নয়, এটি এখন বিশ্বের স্বাস্থ্য এবং জীবনধারার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।
আসানসোলবাসীর জন্য গর্বের মুহূর্ত
আসানসোলের মানুষদের জন্য এটি একটি গর্বের সময়, কারণ তাদের শহরের প্রতিনিধিত্ব আন্তর্জাতিক মঞ্চে করা হচ্ছে। দলের সদস্যরা জানিয়েছেন, এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য তারা কঠোর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন এবং আসানসোলের নাম উজ্জ্বল করার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।