আসানসোলে ভারী বৃষ্টিপাতের সময় চরম অবস্থা বিরাজ করছে। কেবলমাত্র লাইভ সম্প্রচার এবং ছবি দেখিয়ে কিছু কাউন্সিলর, পার্টি নেতা এবং কর্মীরা দাবি করছেন যে তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছেন, কিন্তু আসল সমস্যাগুলি সমাধানে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। বৃষ্টি থামার পরও এলাকার রাস্তা, বাজার এবং দরিদ্রদের ঘরের অবস্থা ভয়ানক থাকছে।
নালা পরিষ্কারের অভাব ও প্রশাসনের ব্যর্থতা:
প্রতি বছর বর্ষাকালে আসানসোলের ড্রেনেজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে, যার ফলে জলাবদ্ধতা হচ্ছে এবং বাসিন্দাদের দুর্ভোগ বাড়ছে। এই সমস্যার জন্য কাকে দায়ী করা হবে? শুধুমাত্র ছবিতে উপস্থিতি দেখানোই কি যথেষ্ট? নাকি দরকার কার্যকর সমাধান?
ফিরোজ খান এফ কে-এর তীব্র প্রতিবাদ:
ফিরোজ খান এফ কে এই অবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন এবং বলেছেন যে আসানসোলের জলাবদ্ধতা ও বৃষ্টির পরে সৃষ্ট দুর্ভোগকে উপেক্ষা করা যায় না। প্রশাসন ও স্থানীয় নেতাদের এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য কাজ করা উচিত। আসানসোলের অনেক দরিদ্র পরিবার বছরের পর বছর ধরে একই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, কিন্তু কোনো স্থায়ী সমাধান এখনও দেখা যাচ্ছে না।
বিরোধী স্লোগান:
“বৃষ্টি হলে নেতারা আসেন, কিন্তু কাজ করতে আর দেখা যায় না” – এই ধরনের স্লোগান দিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন।
বৃষ্টির পরে আসানসোলের পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ:
জল জমে যাওয়ার ফলে রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং চলাচল প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। স্কুল, অফিস এবং বাজারের যাতায়াতে সমস্যায় পড়ছেন সাধারণ মানুষ। ফিরোজ খান এফ কে বলেছেন যে যদি দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তবে আরও বড় আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।